Navigation Menu

মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল, ২০১৩

৬ টি মজাদার ওয়েব সাইট, সময় থাকলে ঘুরে আসুন আপনার ভালো লাগবে।

আমরা অনেক সময় কাজ করতে করতে আমাদের ক্লান্তিকর একঘেয়েমি চলে আসে , ইন্টারনেটের এমন কিছু আকর্ষনীয় সাইট আছে এই সাইট গুলো থেকে অনেক কিছু শিখা যায় আবার অনেক সাইট আছে একেবারে বাজে তা থেকে দূরে থাকা আমাদের জন্য ভালো।
নেটে ঘুরতে ঘুরতে  ৬ টি সাইট পাইলাম, আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে তাই সবার মাঝে শেয়ার করলাম আমার বিশ্বাস সকলের ভালো লাগবে।
১. লিঙ্ক :  ফটোসপ অনলাইন, এই সাইটটি অনলাইন ফটোশপ সার্ভিস । এখানে বিনামূল্যে ছবি এডিট করা থেকে শুরু করে , ছবি বানানো ছবি সংরক্ষণ এবং শেয়ার করা যায়  ।

২. লিঙ্ক : এখানে পুরুষ এবং মহিলার ছবির সাহায্যে মানব দেহের স্বাসযন্ত্র ও মাংশপেশী নিয়ে তথ্যভিত্তিক আলোচনা করা হয়েছে ।

৩. লিঙ্ক : ফ্লাশ এডিটর , এই সাইটটিতে অতি সহজে যে কোন ছবি এডিট করে এডিটরের সাহায্যে ছবিটিকে মুভির ন্যায় চোখ ও মুখ নাড়িয়ে কথা বলানো বা গান গাওয়ানো সম্ভব ।

৪. লিঙ্ক : টাইপিং ওয়েব, দক্ষ ও পেশাদার টাইপিস্ট হতে আগ্রহীদের জন্য এটি একটি শিক্ষামূলক সাইট। বিনামূল্যে টাইপ শিক্ষাদানের এই সাইটটিতে দুইটি পর্যায়ে টাইপ শিক্ষার ব্যবস্থা দেয়া আছে।

৫. লিঙ্ক : ভোজ মে, এই সাইটের পেজে কোনো শব্দ বা টেক্স লিখে সেটাকে বক্তৃতা আকারে পুরুষ বা নারী কন্ঠে রুপান্তরিত করা যায় ।

. লিঙ্ক : ফ্লাশ ব্যানার মেকার, যদি আপনার কম্পিউটারে অফিসিয়াল ফ্ল্যাশ অ্যানিমেশন ইনস্টল করা না থাকে কিন্তু আপনি প্রযুক্তির সহায়তায় অ্যানিমেটেড ব্যানার বানাতে চান তাহলে এই সাইটটি ভিজিট করুন। এই সাইটটি আপনাকে ব্যানার বানাতে সাহায্য করবে।
ভালো লাগলে কমেন্ট জানাতে ভুলবেন না।
আজ এই পর্যন্ত...

সোমবার, ২৯ এপ্রিল, ২০১৩

পিসি এসেমব্লিং


কম্পিউটারের সকল কম্পোনেন্টস যোগাড় হয়ে গেলেও সাথে আরো কিছু সরঞ্জাম লাগবে। তা হল- একটা স্টার প্লাস স্ক্রু ড্রাইভার, একটা নোজ প্লাস, ইত্যাদি। এগুলো যোগাড় হয়ে গেলে চলুন এসেমব্লিং করতে শুরু করি।

পিসি এসেমব্লিং

১। প্রথমে পাওয়ার কেসিংটি নিয়ে এর পেছনের স্ক্রগুলি খুলে ফেলুন। সাধারণত চারটি স্ক্রু থাকে। স্ক্রু গুলি খুলে দু-পাশের ঢাকনা দুটি খুলে ফেলুন। এবার কেসিংটির দুপাশ দিয়ে তাকিয়ে দেখুন, একদিক খোলা ও অপর দিক বন্ধ। খোলা দিকটা উপরে রেখে কেসিংটিকে চিৎকরে রাখুন।
Open Casing




এবার কেসিংএর পেছনের দিকে খেয়াল করুনএকটা আয়তাকার ফাঁকা জায়গা আছে। না থাকলে একটা টিনের পাত দিয়ে যায়গাটি ঢেকে রাখা আছে, খেয়াল করুন। পাতটি আঙ্গুল দিয়ে চাপ দিন। দেখবেন বাঁকা হয়ে গেছে। এটাকে নেড়ে-চেড়ে সরিয়ে ফেলুন। যায়গাটা ফাঁকা দেখাবে। এবার খেয়াল করুন কেসিং এর ভেতরের দিকে যেখানে মাদারবোর্ড বসানো হয় সেখানে স্ক্রু লাগানোর জন্য ৬ টি ছিদ্র থাকে। আপনার কেসিং এর ভিতর একটি স্ক্রুর পেকেট দেওয়া আছে। স্ক্রুগুলি বিভিন্ন সাইজের ও বিভিন্ন রকম। দেখুন পিতলের রংএর মতো ৬টি মাউন্ট স্ক্রু আছে। এগুলো মাদারবোর্ড বসানোর জন্য ব্যবহার করা হয়। কেসিংএর ট্রে-এর ৬টি ছিদ্রে এই ৬টি স্ক্রু ভালভাবে আটকে দিন।

২। এবার মাদার বোর্ডের প্যাকেটটি খুলুন। একটি মাদারবোর্ড, একটি মাদারবোর্ড ব্যাক প্লেট, দুটি সাতা ক্যাবল, ড্রাইভার সিডি, আইডিই ক্যাবল, ম্যানুয়েল এই জিনিসগুলি থাকে। ব্যাক প্লেটটি নিন। এটাকে কেসিং এর আয়কাতাকার খোলা যায়গায় চাপ দিয়ে ভালভাবে বসান। লক্ষ্য করুন ব্যাক প্লেটের কিবোর্ড ও মাউসের ছিদ্রটি কেসিং এর উপরের দিকে থাকে।
এবার মাদারবোর্ডটি নিন। মনে রাখবেন, কম্পিউটারের যে কোন সার্কিটে কখনোই সরাসরি হাত দেয়া উচিৎ নয়। করণ মানুষের শরীরে যে সামান্য বিদ্যুৎ থাকে তা কম্পিউটারের পুরো সার্কিটটাকে নষ্ট করে দিতে যথেষ্ট। কাজেই মাদারবোর্ড সহ যে কোন সার্কিট বোর্ড ধরার সময় ইনসুলেটেড গ্লাভস্ ব্যবহার করা উচিৎ। সম্ভব হলে আপনার হাতে গ্লাভস পরে কাজ করুন। মাদারবোর্ডটির মধ্যে প্রসেসর লাগানোর সকেটটি ভালভাবে খেয়াল করুন, এর এক পাশে একটি লিভার আছে। লিভারটি বুড়ো আঙ্গুল দিয়ে চাপ দিয়ে বাহিরের দিকে হাল্কা ধাক্কা দিন। দেখবেন প্রসেসরের সকেটের ঢাকনাটি খুলে গেছে। এবার প্রসেসরটি প্যাকেট থেকে খুলে নিন। লক্ষ্য করুন-প্রসেসরটির দুপাশে দুটি খাঁজ আছে। প্রসেসরটির সকেটেও অনুরূপ দুটি খাঁজ আছে। মাদারবোর্ডের প্রসেসরের সকেটে প্রসেসরটি ভালভাবে বসিয়ে দিন যেন খাঁজে খাঁজে বসে যায়। সকেটের ঢাকনাটি লাগিয়ে লিভারটি চাপ দিয়ে বসিয়ে দিন।
এবার কুলিং ফ্যানটি নিয়ে প্রসেসরের উপর বসিয়ে দিন। কুলিং ফ্যানের হীটসিংকের তলায় থার্মাল পেষ্ট দেয়া আছে কিনা দেখে নিন। না দেয়া থাকলে পেষ্ট লাগিয়ে নিন। মনে রাখবেন, এই পেষ্ট কিন্তু প্রসেসরটি ঠান্ডা রাখতে বিরাট ভূমিকা পালন করে। কুলিং ফ্যানের চরদিকে প্লাষ্টিকের চারটি কালো রংএর লক থাকে। লকগুলো নীচের দিকে চাপ দিয়ে লাগাতে হয়। আপনিও চেষ্টা করুন। সাবধানে চাপ দিবেন যেন ভেঙ্গে না যায়। এবান মাদার বোর্ডে খেয়াল করুন সাদা রঙের ৩/৪ পিনের একটি সকেট আছে। সকেটটির পাশে লেখা আছে CPU Fan। এখানে কুলিং ফ্যানের পাওয়ার কানেক্টরটি লাগিয়ে ফেলুন।

৩। এবার কেসিংটিতে মাদারবোর্ড স্থাপনের পালা। মাদারবোর্ডটি কেসিংএ এমন ভাবে স্থাপন করুন যেন ডিসপ্লে, মাউস, কিবোর্ড, ল্যান, অডিও ইত্যাদি কানেক্টরগুলো ব্যাক প্লেটের দিকে থাকে। ব্যাক প্লেটের ছিদ্রের সাথে মিলিয়ে মাদারবোর্ডটি স্থাপন করে দেখুন স্ক্রু লাগানোর ছিদ্রগুলো দিয়ে সদ্য স্থাপন করা নীচের মাউন্ট স্ক্রু দেখা যায়। এবার মাদারবোর্ডের স্ক্রুগুলি যথা স্থানে লাগিয়ে ফেলুন। গুনে দেখুন মোট ৬ টি স্ক্রু লাগানোর কথা। ৬টির কম হলে চেক করুন মাউন্ট স্ক্রু ভুল যায়গায় স্থাপন করা হয়েছে কিনা। মনে রাখবেন মাউন্ট স্ক্রু ভুল যায়গায় স্থাপন করা হলে মুহুর্তেই মাদারবোর্ডটি বাতিল হয়ে যেতে পারে। কাজেই খুব সতর্কতার সাথে কাজগুলি করুন। প্রয়োজনে বার বার চেক করুন। এবার মাদারবোর্ডটির ছিদ্রগুলিতে মাদারবোর্ড স্ক্রু লাগিয়ে ফেলুন।

৪। এবার কেসিং এর ভেতর দিয়ে সামনের দিকে হার্ডডিস্কের ট্রেতে হার্ডডিস্কটি স্থাপন করুন। হার্ডডিস্কটি হার্ডডিস্কের স্ক্র দিয়ে ভাল ভাবে লাগিয়ে দিন। হার্ডডিস্কের স্ক্রু হার্ডডিস্কের প্যাকেটে দেয়া থাকে।


৫। কেসিংএর বাহিরে সামনের দিকে তাকিয়ে দেখুন ৩/৪ টি আয়তাকার বে থাকে। এগুলো আলগা। আপনি যে বেতে আপনার ডিভিডি রম/রাইটারটি লাগাতে চান, সে বে-টি ভিতর দিয়ে চাপ দিয়ে খুলে ফেলুন। এই খালি যায়গায় আপনার ডিভিডি ড্রাইভটি বাহির থেকে ভিতরের দিকে ধাক্কা দিয়ে বসিয়ে দিন। যথা স্থানে ড্রাইভটি বসিয়ে দুপাশ থেকে স্ক্রু দিয়ে আটকে দিন।

৬। RAM টি বসানোর পূর্বে RAM এর স্লটের দুপাশের লকদুটি বাহিরের দিকে হালকা চাপ দিন। দেখবেন লক দুটি খুলে গেছে। এবার আপনার র‍্যামটি নিয়ে দেখুন এর একদিকে একটি খাঁজ আছে। মাদারবোর্ডের র‍্যামর স্লটেও অনুরূপ একটি খাঁজ আছে। এই খাঁজে খাঁজে মিলিয়ে আপনার র‍্যামটি স্লটে বসিয়ে দুই দিকে আঙ্গূ দিয়ে নীচের দিকে চাপ দিন। দেখবেন কট করে একটা শব্দ হয়ে র‍্যামটি বসে গেছে। র‍্যামর দুটি স্লটের মধ্যে ১ নং স্লটে র‍্যামটি স্থাপন করুন। কারন পিসি বুটিংএর সময় প্রথম স্লটটি আগে সার্চ করে। প্রথম স্লটে কোন র‍্যাম না পেলে দ্বিতীয় স্লটটি খুঁজে। কাজেই এ ক্ষেত্রে প্রথম স্লটে লাগানোই ভাল।
আপনার পিসির হার্ডওয়্যার অ্যাসেমব্লিং করা শেষ। এবার কানেকশন ক্যাবল লাগানোর পালা। চলুন তবে দেখি কিভাবে ক্যাবল লাগানো যায়।
কানেক্টর কানেকশনস্
১। পাওয়ার সাপ্লাইয়ের সবচেয়ে বড় ২৪ পিনের একটি কানেকটর থাকে। এটাই মাদারবোর্ডের মূল পাওয়ার সাপ্লাই। এই ২৪ পিনের কানেকটরটি মাদারবোর্ডের পাওয়ার কানেকটরে ভালভাবে চাপ দিয়ে লাগান। কিভাবে লাগাবেন সেটা নিয়ে চিন্তার কিছু নেই। কারণ আপনি চাইলেও উল্টোভাবে লাগাতে পারবেন না। কাজেই ভালভাবে লেগে গেলেই বুঝবেন কানেকশন ঠিক আছে। তবে লকটি খেয়াল করুন, কষ্ট কম হবে।
২। এবার চার পিনের ATX পাওয়ার কানেনশনটি খুঁজে বের করুন। দেখুন মাদারবোর্ডের ATX সকেটের পাশে ছোট করে ATX লেখা আছে। কানেক্টরটি এখানে লাগান।

৩। এখন হার্ডডিস্কের পাওয়ার কানেকশন দিন। হার্ডডিস্কটি যদি সাতা হয় তবে সাতা পাওয়ার কানেকশনটি লাগান। আর আইডিই হলে আইডিই পাওয়ার কানেকশন লাগান। তার পর হার্ডডিস্কের সাতা ডাটা ক্যাবলটি নিয়ে তার একমাথা হার্ডডিস্কে এবং অপর মাথা মাদারবোর্ডের সাতা পোর্টে লাগিয়ে ফেলুন।

৪। অপটিক্যাল ড্রাইভ কানেকশন ও হার্ডডিস্কের কানেকশন একই রকম। কাজেই এটা নতুন করে বলার কিছু নেই। তারপরও বলছি, অপটিক্যাল ড্রাইভ/ডিভিডি ড্রাইভের পাওয়ার কানেক্টরটি লাগান। আপনার ড্রাইভ যদি সাতা হয় তবে সাতা পাওয়ার ক্যাবলটি লাগান আর যদি আইডিই হয় তবে আইডিই ক্যাবলটি লাগান। সাতা কানেক্টর ও আইডিই কানেক্টর সাধারণত একই সাথে থাকে। এবার ড্রাইভটির ডাটা ক্যাবলটির এক মাথা (সাতা/আইডিই) ড্রাইভে ও অপর মাথা মাদারবোর্ডে লাগিয়ে ফেলুন।

৫। এবার খেয়াল কররুন আপনার কেসিং এর সামনের দিক থেকে কতগুলি ক্যাবল বেরিয়ে এসেছে। এদের মধ্যে মোটা ক্যাবল দুটি। তার একটিতে লেখা আছে AUDIO। এই AUDIO ক্যাবলটি মাদারবোর্ডের AUDIO পোর্টে লাগিয়ে ফেলুন। লাগানোর সময় খেয়াল করুন, এর একদিকের সারিতে একটি পিনের কোন কানেকশন নেই। এটাই পোর্টের লকের কাজ করে। এই লকটি লক্ষ্য করে মাদারবোর্ডে লাগিয়ে ফেলুন। ভয় নেই, আপনি ইচ্ছে করলেও উল্টোভাবে লাগাতে পারবেন না।

৬। এবার কেসিংএর আরেকটি মোটা ক্যাবল লক্ষ্য করুন। এটার মাথায় লেখা আছে USB। এটাই হল Front USB কানেকশন। মাদারবোর্ডের Front USB কানেক্টর খঁজে বের করে এটাতে লাগিয়ে ফেলুন।



৭। এখন দেখুন কেসিংএর সামনে থেকে বেরিয়ে আসা আরো চারটি ক্যাবল বাকি রয়েছে। এগুলো হল, Power Switch, HDD LED, Power LED, Reset Switch। মাদারবোর্ডের Front Connection খঁজে বের করুন। এখানে লক্ষ্য করুন-সংক্ষেপে পিনের কনফিগারেশন লেখা আছে। না থাকলে মাদারবোর্ডের ম্যানুয়েল দেখুন। কখনোই উল্টা-পাল্টা কানেকশন দিবেন না।


৮। দেখুন আপনার কেসিং এর পেছনে কোন কুলিং ফ্যান আছে-কিনা। যদি থাকে তবে তা ৪ পিনের পেরিফেরাল পাওয়ার ক্যাবলে তা সংযোগ দিয়ে দিন।
মোটামুটি কানেকশন শেষ। এবার কেসিংএর ঢাকনা লাগানোর পালা। তবে ঢাকনা লাগানোর আগে সকল কানেকশন ভালভাবে আর একবার চেক করে নিন। আর কোন কানেকশন ল্যুজ আছে কিনা তা অবশ্যই খেয়াল করুন। কেননা সকল ইলেট্রনিক্স পণ্য নষ্ট হওয়ার প্রধান কারণ ল্যুজ কানেকশন। ল্যুজ কানেকশন আপনার ডিভাইসকে যে কোন সময় নষ্ট করে দিতে পারে। কাজেই এটা ভালভাবে পরীক্ষা করে নিন। প্রয়োজনে কানেকশনগুলি একটু নেড়ে-চেড়ে দেখুন ল্যুজ আছে কি-না। সকল কানেকশন ঠিক থাকলে এবং কানেকশন চেক করা হয়ে গেলে কেসিংএর ঢাকনা লাগিয়ে ফেলুন। ঢাকনা লাগানোর আগে দেখেনিন ঢাকনাতে কোন কুলিং ফ্যান আছে কিনা। অনেক সময় ঢাকনাতেও একটা কুলিং ফ্যান থাকে। যদি থাকে তবে তার পাওয়ার কানেকশন দিয়ে তবে ঢাকনা লাগান। কারণ ঢাকনা লাগানোর পরে কিন্তু পাওয়ার কানেকশন দিতে পারবেন না। এবার কেসিংএর স্ক্রুগুলি লাগিয়ে ফেলুন।
আপনার পিসি অ্যাসেমব্লিং শেষ।
এবার আপনার পিসিতে পাওয়ার দেয়ার পালা। তবে একটা কথা, অ্যাসেমব্লিং করা শেষে পাওয়ার দিলেই কিন্তু আপনার পিসি চলবে না। পিসিকে সচল করতে প্রয়োজন অপারেটিং সিস্টেম। এই অপারেটিং সিস্টেমই আপনার সাথে পিসির সকল ডিভাইসের যোগাযোগ রক্ষা করে।
সোজা কথায়- প্রাণ ছাড়া একটা মানুষের দেহ যেমন অচল, তেমনি অপারেটিং সিস্টেম ছাড়া পিসি তেমনি অচল। কাজেই অপারেটিং সাস্টেম হল পিসির প্রাণ।
আজ এ পর্যন্তই। আগামী পর্বে আমরা শিখব কিভাবে অপারেটিং সিস্টেম (Windows XP, Windows 7) সেটআপ করতে হয়। আশা করি সে পর্যন্ত আপনারা আমার সাথেই থাকবেন। সবাই ভাল থাকবেন।

শনিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০১৩

ধ্বসে পড়া ভবনে জীবিত আটকা পড়লে কি করবেন?টিউন করেছেন : দিহান প্রকাশিত হয়েছে : 27 April, 2013 টেকটিউনস

সাভারের নির্মম ট্রাজেডির পর সবাই হয়ত মনে মনে ভাবছেন কি করে এই ধরনের ট্র্যাজেডিগুলোকে মোকাবেলা করা যায়। উন্নত কাচামাল দিয়ে বিল্ডিং কোড মেনে বিল্ডিং তৈরি করার কথা থাকলেও তা মানা হচ্ছে না। এর শিকার হচ্ছেন ভোক্তারা যারা সেই ভবনে যাতায়াত করে থাকেন।
হঠাৎ করে কোন ভবন ভেঙ্গে পড়তে শুরু করলে এবং দুর্ভাগ্যবশত আপনি সেখানে থাকলে ঐ মুহুর্তে তেমন কিছু করার নেই এটা কিন্তু সত্যি নয়। ভাগ্যের জোরে যদি বেঁচে যান তাহলে প্রাথমিকভাবে যা করবেন এবং যা থেকে বিরত থাকবেন তা নিয়েই আজকে আমার এই জরুরী লেখাটি।

ধ্বসে পড়া ভবনে জীবিত আটকা পড়লে যা করবেনঃ

  •  হঠাৎ করেই আপনার ঘর-বাড়ি অনাবশ্যক ভাবে কেঁপে উঠছে বুঝতে পারলে তৎখনাৎ ভবন থেকে বাইরে বেরিয়ে আসার চেষ্টা করুন। বহুতল ভবন হলে বাইরে বের হওয়া সম্ভব হয় না সেই অবস্থায় সাথে সাথে ঘরের সকল সদস্যকে বলুন শক্ত টেবিল, চেয়ার কিংবা ঘাটের পায়া (legs) পাশে গিয়ে অবস্থান নিতে। অনেক বিশেষজ্ঞরা বলেন চেয়ার টেবিল বা খাটের সরাসরি নিচে ঢুকে যেতে, কিন্তু আরেকদল বিশেষজ্ঞ মনে করেন এতে করে আপনি চাপা পড়ে মারা যেতে পারেন। কিন্তু পায়ার কাছে অবস্থান নিলে এর উপার ছাদ ধ্বসে পড়লেও আঘাত পাবার সম্ভাবনা কম। তাছাড়া সেখানে টেবিল(বা খাট) ও ছাদের ভেঙ্গে পড়া অংশের মধ্যে কিছু খালি জায়গার সৃষ্টি হবে যা আপনাকে উদ্ধার পূর্ববর্তী সময়টুকুতে বেঁচে থাকার সম্ভাবনা প্রলম্বিত করতে সাহায্য করবে।
Untitled-1
  •  ভেঙ্গে পড়ছে এমন ভবনের তিনটি জায়গায় কখনোই অবস্থান নেবেন না-
ক) সিঁড়ি
খ) দরজার জানালার কাছে
গ) ঘরের একদম মাঝামাঝি (বরং দেয়ালের কাছে অবস্থান নিতে পারেন)
  •  অনেক ভুমিকম্প বিশেষজ্ঞরা বলেন Fetal Position এ শুয়ে পড়তে। এতে করে আপনার শরীর অনেক কম জায়গা নেবে। ধ্বংসস্তুপের যেকোন ফাঁক ফোকড়ে পড়ে বেঁচে থাকার সম্ভাবনা বাড়বে।
  •  ভবন ধ্বসের পর আপনি সেখানে জীবিত আটকা পড়লে তৎখনাৎ যেটি করবেন তা হল নাক মুখ দিয়ে ধুলা বালি প্রবেশ বন্ধ করে আপনার শরীরের জন্য অক্সিজেনের ব্যবস্থা করা। আপনার দু-হাত যদি নাড়াতে পারেন, তাহলে দু-হাত কাপের মত করে মুখের কাছে এনে নাক মুখ ঢেকে দিন ও হাত ও মুখের মধ্যেকার জায়গা থেকে অক্সিজেন নেবার চেষ্টা করুন।
এইভাবে হাত দিয়ে নাক মুখ ঢেকে রাখুন
এইভাবে হাত দিয়ে নাক মুখ ঢেকে রাখুন
  • বোঝার চেষ্টা করুন আপনি সোজা আছেন নাকি উলটো হয়ে আছেন। এ জন্য জিহবা দিয়ে খানিকটা লালা গড়িয়ে যেতে দিন, যদি তা আপনার মুখ থেকে নাকের দিকে চলে আসে তার মানে আপনি উলটো হয়ে আছেন। সাবধানে সোজা হবার চেষ্টা করুন। উলটো হয়ে ঝুলে থাকলে অভিকর্ষ বলের কারনে আপনার মস্তিষ্কে অতিরিক্ত রক্তপ্রবাহ হবে, এটি একজন মানুষকে আধা ঘন্টা থেকে চল্লিশ মিনিটে মেরে ফেলার জন্য যথেষ্ট। যদি নড়াচড়া করতে না পারেন তাহলে যতটুকু পারা যায় মাথাটিকে শরীরের সাথে আনুভূমিক করার চেষ্টা করুন।
ঞ্জিহবা বের করুন
এভাবে জিহবা বের করে আপনার লালার গতিপথ বুঝুন
  •  মোবাইল ফোন কিংবা অন্য কোন যোগাযোগ মাধ্যম কাছে থাকলে তার সাহায্যে সাথে সাথে পরিচিত কাউকে কল দিন এবং সাহায্য নিয়ে আসতে বলুন। যদি মোবাইল না থাকে তাহলে চিৎকার দিয়ে মানুষের দৃষ্টি আকর্ষন করার চেষ্টা করুন। কিন্তু চিৎকার করে শরীরের সব শক্তি খরচ করে ফেলবেন না, কেননা আপনি হয়ত এমন কোন কোনায় আটকা পড়তে পারেন যেখান থেকে বাইরে কোন শব্দই পৌছে না। তাই থেমে থেমে কিছুক্ষন পর পর সাহায্যের জন্য আওয়াজ তুলুন।
  •  অযথা জোরাজুরি করে শরীরের শক্তি নষ্ট করবেন না, এসব করলে শরীরের অক্সিজেনের স্বল্পতা তৈরি হয় বলে অনেক অক্সিজেন দরকার হয়। আর তাতে করে ঐ বদ্ধ স্থানে অক্সিজেন দ্রুত শেষ হয়ে আপনি দম বন্ধ হয়ে মারা যাবেন। ভয় না পেয়ে পারা যায় না, কিন্তু মনে রাখবেন যতটুকু পারা যায় শরীরের শক্তি সঞ্চয় করবেন। শরীর একদম ছেড়ে দেবেন। আড়ষ্ট হয়ে থাকবেন না।
  •  ভবন ধ্বসের পর আহত না হয়ে বেঁচে থাকার সম্ভাবনা খুব কম। গায়ের উপর সিলিং এর কংক্রিট, ইট, রড, আসবাব ইত্যাদি এসে পড়লে সামান্য থেকে ভয়াবহ রকম আহত হতে পারেন। তখন যদি হাত পা নাড়াতে পারেন তাহলে যেভাবেই হোক পড়নের কাপড় ছিঁড়ে হলেও সেটা দিয়ে রক্ত পড়া বন্ধ করুন। কোন হাড় ভেঙ্গে গেছে বুঝতে পারলে সেই স্থান নাড়াচাড়া বন্ধ করে দিন বা কাপড় দিয়ে গিট দিয়ে তা স্ট্যাবিলাইজ করার চেষ্টা করুন। ব্যাথায় বেশি চিৎকার করবেন না, কেননা চিৎকার করে কোন কাজ তো হবেই না, বরং শরীর আরো দুর্বল হয়ে ভেঙ্গে পড়বে।
কেটে যাওয়া অংশে হাতের কাছে যা পান তা দিয়ে বেঁধে রক্ত বন্ধ করুন
কেটে যাওয়া অংশে হাতের কাছে যা পান তা দিয়ে বেঁধে রক্ত বন্ধ করুন
  •  আপনার সাথে আর কোন বেঁচে যাওয়া মানুষকে দেখতে পেলে তাকে সাথে করে ধীরে ধীরে পথ খুঁজে বের হবার চেষ্টা করুন। ভাঙ্গা দেয়াল, পিলারের পাশ দিয়ে যাবার সময় খুব সাবধান। অযথা কিছু ধরে টানাটানি করে নড়ানোর করার আগে নিশ্চিত হয়ে নিন।
  •  যদি বাইরে আসার কোন ব্যবস্থাই না করতে পারেন কিংবা আপনি গুরুতর আহত হন তাহলে ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করুন। সাহায্য আসা পর্যন্ত বেঁচে থাকার চেষ্টা করুন।
-নানান বিদেশি ভূমিকম্প ও ভবন ভাঙ্গা বিশেষজ্ঞদের লেখা থেকে সকলিত। কার্টুনগুলো খুব তাড়াহুড়ো করে আমার আঁকা, শুধুমাত্র একটি পিকটোরিয়াল গাইড দেবার জন্য। কোন তথ্যগত ভুল থাকলে ধরিয়ে দিলে কৃতজ্ঞ হব।

শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল, ২০১৩

আগামী ১০০০ বছরে মানব জাতির অস্তিত্ত্ব থাকবে না

Ads by Techtunes - tAds

শূন্য ত্বরণের অভিজ্ঞতা নেয়া বিখ্যাত তাত্ত্বিক পদার্থ বিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং তার পুরোটা কর্মজীবন মহাবিশ্বের অলংকরণে নিয়োজিত রেখেছেন। সম্প্রতি তিনি বলেছেন, স্থানের অনবরত প্রসারণ মানব জাতির জন্য মোটেও সুখকর সংবাদ নিয়ে আসবে না।
৭১ বছর বয়সী হকিং জানিয়েছেন, তিনি মনে করেন, আগামী ১০০০ বছরে মানব জাতির অস্তিত্ত্ব থাকবে না, যদি না তারা নশ্বর এ পৃথিবীর বিকল্প খুঁজে পায়। ইংরেজ এই পদার্থবিদ গত মঙ্গলবার সিডার্শ সাইনাই মেডিক্যাল সেন্টারের ডাক্তার ও নার্সদের এক সমাবেশে  এ কথা বলেছেন। সে সময় তিনি একটি স্টেম সেল ল্যাবরেটরি উদ্ভোধন করেন।
আজ থেকে ৫০ বছর আগে স্টিফেন হকিং ক্যাম্ব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র থাকাকালীন অবস্থায় মটর নিউরন নামের এক নিউরোলজিকাল রোগে আক্রান্ত হন। এর ফলে তার পুরো শরীর অচল হয়ে গেলেও সফলতার সাথেই তিনি তার পড়াশুনা চালিয়ে যান এবং পিএইচডি ডিগ্রী অর্জন করেছেন। শুধু তাই-ই নয়, তিন বেশ সফলভাবেই তার গবেষোণা কর্ম চালিয়ে এসছেন এবং নিজেকে পদার্থবিদ্যার এক শক্তিমান বিজ্ঞানী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন।
তিনি বলেন, ‘আপনি যদি কখনো বুঝতে পারেন মহাবিশ্ব কিভাবে পরিচালিত হয়, তবে আপনি নিজেই তা কোন না কোনভাবে পরিচালনা করতে পারবেন”।
স্টিফেন হকিং কৃষ্ণ গহ্বর (ব্ল্যাক হোল) ও কসমসের উৎপত্তি তত্ত্ব প্রদানের জন্য বিখ্যাত। এছাড়াও তাঁর বিখ্যাত বই ‘অ্যা ব্রিফ হিস্ট্রি অব টাইম’-এর মাধ্যমে পদার্থবিদ্যার  রহস্যময় ভরের ধারণা তাঁকে এনে দিয়েছে পদার্থবিদ্যার অন্যতম সেরা বিজ্ঞানীর খেতাব। বইটি সারা বিশ্বে প্রায় ১ কোটিরও বেশি কপি বিক্রি হয়েছে। সিডার্শ সাইনাই মেডিক্যাল সেন্টারে তাঁর ১ ঘন্টাব্যাপী দীর্ঘ বক্তব্যকে ‘অ্যা ব্রিফ হিস্ট্রি অব মাইন’ বা ‘আমার সংক্ষিপ্ত ইতিহাস’ বলে নামকরণ করেছেন।
তিনি বলেন, “জীবন যতোই কঠিন হোক না কেন, সফল হওয়ার মতো অনেক কিছুই করার আছে”।
২০০৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা স্টিফেন হকিং-কে  তার কর্মের জন্য ‘প্রেসিডেন্সিয়াল মেডেল অব ফ্রীডম’-এ পুরষ্কৃত করেন।
বিঃ দ্রঃ - টিউনটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছে http://www.sciencetech24.com -এ

বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০১৩

আসুন জেনে নিই কী-বোর্ডের শর্টকার্টগুলো।

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।।।
আসসালামু আলাইকুম। সবাই আশা করি আল্লাহর রহমতে ভাল আছেন। টেকটিউনস-এ পরপর দুটা টিউন Pending এর পর এটা আমার তৃতীয় টিউন। তাই ধরে নিতে পারেন এটাই আমার প্রথম টিউন। তাই আশা করি কোন ভুল হলে তা ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। আরেকটা কথা, এই পোস্টে কোন ভুল-ক্রুটি হলে তা আমাকে Comment এর মাধ্যমে বলে দেবেন, আমি শুধরে নেওয়ার চেষ্টা করব।

আজকে আমি আপনাদের
সামনে কিছু Key-Board
Sortcut দেখাব। হইত অনেক এ
জানেন , কিন্তু
অনেকে আছে যারা নতুন তাদের
জন্য আজ এই পোস্ট। চলেন দেখে নেই,
Action———————————Keys
*Open the Start menu——————-
Ctrl + Esc
*Find a file or folder———————F3 or
Esc + F3
*Minimize all windows——————–
Wins + M
* F1 = Help Menu
* F5 = Refresh Desktop
settings (with any Desktop
icon highlighted)
* F10 = Menu mode
* CTRL + C = Copy
* CTRL + V = Paste
* CTRL + X = Cut
* CTRL + Z = Undo
* DEL = Delete file/folder/¬ shortcut/link
* SHIFT + DEL = Bypass
Recycle Bin (permanent
DELETE!)
* ALT + ENTER = Properties
* ALT + Double-click = Properties
* SHIFT + Right-click = Show
Open With on Context menu
* SHIFT + Double-click =
Explore
* SHIFT + Close button (upper right corner X) = Close all open
windows
* CTRL + ESC = Display Start
Menu
* ALT + ESC = Cycle forward
through ALL open (top level) windows
* ALT + SHIFT + ESC = Cycle
backwards through ALL open
(top level) windows
* ALT + TAB = Move to next
active application/window
* CTRL + G = Select Go To
command
* CTRL + A = Select all files
(folders) in highlighted folder
(drive)
* BACKSPACE = Go up (back) one level
* SHIFT + F10 = Select right-
click Context Menu for
highlighted drive/folder/file/link
* Hold SHIFT = Move (instead
of copy) highlighted file/folder while dragging it between
different drives

বুধবার, ২৪ এপ্রিল, ২০১৩

কম্পিউটার অনেক সময় হঠাৎ করেই রিস্টার্ট নেয়

কম্পিউটার অনেক সময় হঠাৎ করেই রিস্টার্ট নেয়এতে অনেক জরুরি কাজও অর্ধসমাপ্ত অবস্থায় নষ্ট হয়ে যায়কাজটি আবার নতুন করে শুরু করতে হয়একটু সচেতন হলেই এভাবে কম্পিউটার রিস্টার্ট হওয়ার সমস্যা এড়ানো সম্ভব
n.com
কম্পিউটার প্রসেসরের চারপাশে খোলা জায়গা না থাকলে এর স্বাভাবিক তাপ বের হতে পারে নাফলে এর কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াকরণ অংশ বা সিপিইউ গরম হয়ে যায়আর নির্দিষ্ট তাপমাত্রার বেশি হলেই সিপিইউ কাজ করা বন্ধ করে দেয়ফলে কম্পিউটার রিস্টার্ট নেয়
n.com (4)
সিপিইউয়ের আশপাশে একটু খোলা জায়গা রাখলেই এসমস্যা থেকে রেহাই পাওয়া যায়অনেক সময় পেনড্রাইভ বা এক্সটার্নাল ড্রাইভসংযোগ দিলেও কম্পিউটার রিস্টার্ট নেয়এ ক্ষেত্রে সমস্যাযুক্ত ডিভাইসকম্পিউটারের সঙ্গে সংযুক্ত করা ঠিক নয়
n.com (2)
ভাইরাসের আক্রমণেও স্বয়ংক্রিয়ভাবে কম্পিউটার রিস্টার্ট হতে পারে ক্ষেত্রে ভালো কোন অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করতে হবেঅ্যান্টিভাইরাস সবসময় আপডেট করবেন অপারেটিং সিস্টেম পুনরায় ইনস্টল করেও এর সমাধান সম্ভব
n.com (1)
রেমন্ডম অ্যাক্সসে মেমোরি বা রেমের সমস্যার কারণেও কম্পিউটার রিস্টার্ট নেয়কম্পিউটারে যে রেম লাগানো আছে সেটি যদি মাদারবোর্ড সমর্থন না করে অথবা রেমের কোন চিপ নষ্ট থাকে, সে ক্ষেত্রে কম্পিউটার রিস্টার্ট নেবে
হার্ডডিস্কে ব্যাড সেক্টর পড়লেও একই ধরনের সমস্যা হতে পারেএ ক্ষেত্রেস্ক্যানডিস্কদিয়ে হার্ডডিস্ক স্ক্যান করে নিতে হবেএতে হার্ডড্রাইভের ব্যাড সেক্টর সমস্যা দূর হবে

মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল, ২০১৩

আইফোন দিয়ে কন্ট্রোল করুন আপনার ল্যাপটপ !!! আইফোনকে বানিয়ে ফেলুন Wairless Touchpad

 আমরা অনেকেই আইফোন ব্যাবহার করি শুধুমাত্র কথা বলা আর সামান্য কিছু ডিফল্ট apps ব্যবহার করে। কিন্তু আইফোনের জন্য অনেক সুন্দর কিছু apps আছে।যা দিয়ে আপনার আইফোনকে আপনি বিভিন্ন কাজে লাগাতে পারবেন।কখনো কখনো হয়ত আপনার ইচ্ছা হয় যে ইস এমন যদি হত যে আমার আইফোনটা দিয়ে পিসি কন্ট্রোল করা যেত তাহলে দারুন হত। হয়ত এতে wirless keyboard & mouse কেনার টাকাটাও বেচে যেত। যাই হোক আজ আমি দেখাবো যে কিভাবে আইফোন দিয়ে ল্যাপটপ কন্ট্রোল করা যায়।এটা আসলে করা হয় wifi দিয়ে।সফটওয়্যার টির নাম Remote mouse.সফটওয়্যারটি free পাবেন http://www.remotemouse.net/ এই ঠিকানায়।

যা যা লাগবে-
১.Iphone 3gs,4s,5 .
২. Any wifi enable Laptop.
এখন আমি ধাপে ধাপে সমস্ত প্রক্রিয়াটি সম্পর্কে বলবো-
১.প্রথমে আপনার পিসিতে Software টি Download করে নিন এখান থেকে।
২.software টি install করুন।
৩.software টি পিসিতে  Run  করুন।তাহলে computer এর task manager এ green colour এর (বামে কোনায়)একটি আইকোন দেখতে পাবেন।

৪.এবার আইকনটির উপর mouse এর right button এ click করে show ip address এ click করে ip address টি show করে রাখুন। এটি একটু পরেই কাজে লাগবে।

৫.এরপর আপনার আইফোন এর apple store থেকে Remote mouse  নামক Software টি free তে Download করে Install করে নিন।
৬.আপনার সেটের wifi enable করে নিন।
৭.Iphone এ software টি run করুন।

৮.ip নামক button এ click করুন এবং পিসি তে প্রদর্শিত ip address টি দেখে এথানেও অনুরুপ ip address টি সেট করুণ।এবার ip টিতে click করুন।ব্রাস হয়ে গেল আপনার wirless touchpad device.(এখানে একটি বিষয় খেয়াল রাখবেন যে যদি প্রথম Ip টি কাজ না করে তবে পিসি এর show ip address এ ok করুন তাহলে আরেকটি Ip পাবেন এখন ঐটা দিয়ে চেষ্টা করুন। আশা করি হয়ে যাবে।)




just enjoy....!!!! যদি কোন সমস্যা হয়। তবে কমেন্ট করে জানাবেন আমি যতদুর পারি সাহায্য করবো। আমি সফল ভাবে এটা এখন পর্যন্ত use করতেছি। ও আর একটি কথা  non jailbroke iphone এ  25pp সফটটি আমি use করে any iphone paid apps এর  full version বিনামূল্যে use করতেছি। tanvir ভাইয়ের টিউনটি দেখুন http://www.techtunes.com.bd/tips-and-tricks/tune-id/180283

শনিবার, ১৩ এপ্রিল, ২০১৩

সংগ্রহে রাখুন বাংলাদেশ এর সকল সরকারী ওয়েব সাইট এর ঠিকানা (সবার কাজে লাগবে)

সবাই কেমন আছেন? আশা করি আপনারা সবাই অনেক ভাল আছেন।
আজ আপনাদের সাথে কিছু ওয়েব সাইট নিয়ে কথা বলব কারন এই ওয়েবসাইট গুলো যেকুন সময় যে কারো দরকার হতে পারে ।এখন  আপনাদের কাছে বাংলাদেশ এর সকল সরকারী ওয়েব সাইট এর লিংক শেয়ার করব। আমরা বিভিন্ন কাজে , বিভিন্ন কিছু করতে ,বিভিন্ন কাগজ পত্র এর মাধ্যমে বিভিন্ন ব্যবসা বা কাজ করার জন্য অনুমোদন প্রয়োজন, বিভিন্ন ইনফর্মেশন, ইত্যাদি কাজ করার জন্য এই ওয়েব সাইট মোটা মোটি সকল তথ্য দেওয়া আছে । না থাকলে এই ওয়েব সাইট এ তাদের সাথে যোগাযোগ করার জন্য বাবস্থা আছে ।আসলে সব  সময় নিজে কোন সমস্যার কারনে সরাসরি না যেতে পারলে এই পদ্ধতিটা আপনার কাজে লাগবে বলেই আমার মনে হয়।আপনারা লিঙ্কে গিয়ে সরাসরি যেতে পারবেন আপনার দরকারি ওয়েবসাইটে। তো চলুন দেখে নিই ওয়েবসাইট গুলো
http://www.bangladesh.gov.bd/
http://www.hrexport-baira.org/
http://www.bangladesh-bank.org/
http://www.banbeis.org/index-1.html
http://www.bangladesh.gov.bd/mos/bcsa/index.htm
http://www.bccbd.org/
http://www.epzbangladesh.org.bd/
http://www.bangladesh.gov.bd/mofl/fri/index.htm
http://www.bforest.gov.bd/
http://www.bfri.gov.bd/
http://www.bangladesh.gov.bd/
http://www.bdhajjinfo.org/
http://www.bangladesh.gov.bd/bjri/index.htm
http://www.bangladeshmuseum.org/
http://www.petrobangla.org/
http://www.boesl.org.bd/
http://www.parjatan.org/
http://www.bd-energysector-bpi.org/
http://www.bpatc.org/
http://www.bangladesh.gov.bd/bpscs/index.htm
http://www.railway.gov.bd/
http://www.brta.gov.bd/
http://www.brtc.gov.bd/
http://www.sparrso.ohttp:/
http://www.boibd.org/
Ministry of Food and Disaster Management
Ministry of Foreign Affairs
Ministry of Information
Ministry of Textiles and Jute
Ministry of Women and Children Affairs (MWCA)
National Board of Revenue (NBR)
National Data Bank
Parliament Secretariat
Power Development Board
President’s Office
Prime Minister’s Office
Free Online TV
আজকের পোস্ট এই পর্যন্তই।
জানি না আজকের এই পোষ্ট টি আপনার কেমন লেগেছে।আমি চেষ্টা করেছি আপনাদের ভাল লাগাতে।
ভাল বা খারাপ যাই হোক আজকের এই পোষ্ট সম্পর্কে কমেন্ট করে জানাবেন।
সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন।ধন্যবাদ