Navigation Menu

সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৩

এবার কম্পিউটার চালু না হলেও (বুট না হলে) ভয় নেই ডাটা ট্রান্সফার করুন যেকোন ড্রাইভে টিউন করেছেন : মোমেন আবদুর রউফ প্রকাশিত টেকটিউন

কাজ করতে বসবেন। কম্পিউটার চালু করতে গিয়ে দেখা গেল চালু হচ্ছে না পাওয়ার আছে ঠিকই কিন্তু বুট হচ্ছে না, নিজে নিজেই রিস্টার্ট হচ্ছে অথবা মেসেজ আসছে System file missing । অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে অপারেটিং সিস্টেম ক্র্যাশ করেছে। জরুরী ফাইল রয়েছে এই পিসিতে। এখন উপায় হচ্ছে পূনরায় অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল করা। তাছাড়া যে ড্রাইভে ফাইল রয়েছে (Desktop, My documents) সে ড্রাইভ ফরমেটিং করে সিস্টেম ইন্সটল করলে জরুরী ডাটাগুলো মুছে যাবে। তাছাড়া অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল করা অনেক সময় সাপেক্ষ ব্যাপার। সেক্ষেত্রে যদি একাধিক পিসি থাকে তাহলে কাজটা সেরে নেয়া যায় পেনড্রাইভ বা অন্য কোন মিডিয়া দিয়ে ফাইল ট্রান্সফার করে নিতে পারলে। কিন্তু পিসিই তো চালু হচ্ছেনা। ফাইল ট্রান্সফার করার উপায় কী? আপনার এই দুর্যোগের মুহুর্তে সাহায্য করতে পারে Rescue Kit 11 Free Edition.
এই সফটওয়্যারটি উইন্ডোজ ছাড়াই চালু  হয়। এটি একটি লাইভ সিডি।
১। সবগুলো ড্রাইভ, ফাইল এবং ফোল্ডার দেখায়।
২। এক ড্রাইভ থেকে অন্য  ড্রাইভে (পেন ড্রাইভ এবং সিডিসহ) ফাইল ট্রান্সফার করা যায়।
৩। ভাগ্য ভাল হলে অপারেটিং সিস্টেমের যেসব ফাইল মিসিং এর কারণে কম্পিউটার চালু হচ্ছেনা সেগুলো রিপেয়ারও হয়ে যেতে পারে অর্থাৎ রিপেয়ার অপশনও আছে এটাতে।
৪। মুছে যাওয়া পার্টিশন ফেরত আনা যায়।
প্রথমেই এই লিংক থেকে ডাউনলোড করে নিন। (50 MB)
এই লিংক থেকে সিরিয়াল ডাউনলোড করুন
এবার সিডি তৈরি করার পালা।
একটা খালি সিডি সিডি রমে প্রবেশ করাতে হবে।
ডাউনলোড করা rk_free.exe  ফাইলটিতে ডাবল ক্লিক করুন।
Next এ ক্লিক করুন...
এবার Product Key এবং Serial Number কপি করে পেষ্ট করুন..
Next এ ক্লিক করুন...
 Optical Disc সিলেক্ট করে Next এ ক্লিক করুন...
Eject the disc after burning এর টিক চিহ্ন দিয়ে  Next এ ক্লিক করুন...
কিছুক্ষণের মধ্যে বের হয়ে আসবে।
এবার যত্ন করে সিডিটি রেখে দিন। যখন আপনার পিসি বুট হবেনা তখন সিডিটি রমে প্রবেশ করিয়ে পিসি স্টার্ট করুন। নিচের ছবিটির মতো দেখা যাবে। এবার আপনার প্রয়োজনীয় কাজটি সেরে নিন।
আপনি হয়তো ভাবছেন এত কষ্ট করে ৫০ মেগাবাইট ডাউনলোড করে সিডি তৈরি করে লাভ কী। দুর্যোগ আসার আগেই তৈরি হয়ে থাকা ভাল। যখন বিপদে পড়বেন তখন এই অধমের পরামর্শ কাজে লাগবে।
যখনই পিসি বুট হবেনা তখনই প্রবেশ করান আপনার সেই বিখ্যাত (!) সিডিটি।
নিচের ছবিটির মতো একটা স্ক্রীন আসবে।
এখান থেকে আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী অপশন সিলেক্ট করে কাজ সেরে নিন

বৃহস্পতিবার, ৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৩

: পৃথিবী যতো এগোচ্ছে, মানুষ ততোই বুদ্ধিদীপ্ত হচ্ছে। প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে চলছে এ প্রক্রিয়া। এক প্রজন্মকে বুদ্ধি, মেধায়, কর্মদক্ষতায় ছাড়িয়ে যাচ্ছে পরের প্রজন্ম। আর প্রতি প্রজন্ম এভাবে ক্রমান্বয়ে উন্নত হয়ে চলেছে। জ্ঞান, মেধা, সৃজনশীলতার বিভিন্ন শাখায় শিশুরাও হয়ে উঠছে চৌকস।

তা সত্ত্বেও এ ঘটনাটা সত্যিই অবাক করার মতো। উন্নয়নশীল বিশ্বে মাত্র ৫ বা ৬ বছর বয়সে একটি শিশুকে যখন স্কুলে ভর্তির জন্য প্রস্তুতি নেন বাবা-মায়েরা, সে বয়সেরই একটি শিশু যদি বিমান চালায়, তাহলে তা নিঃসন্দেহে বিস্ময়ের জন্ম দেয়। বেইজিং ওয়াইল্ডলাইফ পার্কের ওপর দিয়ে ৩৫ মিনিট হাল্কা একটি বিমান উড়িয়ে চীনের ৫ বছর বয়সী এক শিশু সারা বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দিয়েছে। মানুষের মধ্যে কৌতুহল জাগিয়ে তোলার পাশাপাশি এ সংবাদ চীনে তীব্র বিতর্কেরও জন্ম দিয়েছে। শিশুটির নাম ডুয়োডুয়ো। তার পিতা হি লিয়েশেং বলেছেন, সাহসিকতা ও নতুন কিছু জানার তীব্র বাসনাকে সন্তানের মনের মধ্যে স্থাপনের চেষ্টার অংশ হিসেবেই তিনি বিমান চালানোর অনুমতি দিয়েছেন ডুয়োডুয়োকে। জিয়াসু প্রদেশের বাসিন্দা লিয়েশেং। তিনি জানান, ৫ বছরের ডুয়োডুয়োকে একটি বিমান চালনা প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছিল। এরপর সে গত শনিবার বিমান আকাশে ওড়ায়। এ খবর দিয়েছে অনলাইন টাইমস অব ইন্ডিয়া।

ইন্টারনেটে খবরটি ভাইরাসের মতো ছড়িয়ে পড়ে এবং ফেসবুক, টুইটারসহ সব ধরনের সামাজিক যোগাযোগ ওয়েবসাইট ও ব্লগে রীতিমতো ঝড় তোলে। প্রাথমিক রিপোর্টগুলোতে বলা হচ্ছে, আকাশে ওড়া ও চালনা পর্যন্ত বিমানের পুরো নিয়ন্ত্রণই ছিল ওই শিশু পাইলটের হাতে। তবে যে কোন জরুরি পরিস্থিতি সামাল দেয়ার জন্য ডুয়োডুয়োর পাশে একজন প্রশিক্ষিত পাইলট ছিলেন। এ খবরটি বেশ বিতর্কেরও জন্ম দিয়েছে। লিয়েশেং চীনে ‘ঈগল পিতা’ নামে পরিচিত। এর আগে গত ফেব্রুয়ারিতে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্কে ডুয়োডুয়োকে মাইনাস ১৩ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেডে বরফের ওপর বসিয়েছিলেন। আর ৫ বছর বয়সে বিমান চালিয়ে তো রেকর্ডবুক ও ইতিহাসের পাতায় নাম লিখিয়ে রাখলো ডুয়োডুয়ো।