Navigation Menu

বৃহস্পতিবার, ২৫ জুলাই, ২০১৩

গিনেসে বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষুদে প্রোগ্রামার হিসেবে নাম লেখাচ্ছে বাংলাদেশের ‘রূপকথা

সারা বিশ্বকে অবাক করে দিয়ে এবার বাংলাদেশি এক ক্ষুদে কম্পিউটার জিনিয়াস ‘গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে’ নাম লেখাতে যাচ্ছে। নাম ওয়াশিক ফারহান রূপকথা। মাত্র ৭ বছরের এই বিস্ময় বালক কারো থেকে কোন প্রকার সহযোগিতা ছাড়াই নিজ উদ্যোগে শিখে ফেলেছেন কম্পিউটারের খুটিনাটি অনেক কিছু। সে প্রোগ্রামিংয়ে সি, সি++, ভিজ্যুয়াল বেসিক, জাভা, পাইথন, উইন্ডোজ এক্সপি, মাইক্রোসফট ওয়ার্ড (দ্রুত গতিতে কম্পোজ), পাওয়ার পয়েন্ট, এডোবি ফটোশপ, ফ্লাশ প্রভৃতিতে দক্ষতা অর্জন করেছে। বিশ্বের সবচেয়ে কম বয়সী কম্পিউটার প্রোগ্রামার হিসেবে অভিহিত করে রূপকথাকে নিয়ে সংবাদ প্রকাশ করে বিবিসি ওয়ার্ল্ড, ক্যালিফোর্নিয়া অবজারভার, নিউইয়র্ক টাইমস, নিউইয়র্ক হেরাল্ড ট্রিবিউন, এস্টেট নিউজ, চিলড্রেন পোস্ট, জি-নিউজ, হিন্দুস্থান টাইমসসহ অনেক আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম। বাংলাদেশে অষ্টম শ্রেণীর ‘ইংলিশ ফর টুডে’ টেক্সট বইয়ে রূপকথাকে মডেল হিসেবে তুলে ধরা হয়েছে।
06202013_000019_RUPKOTHA
রিপলি’স কর্তৃপক্ষের সঙ্গে ২০১১ সালে রূপকথার অন্তর্ভুক্তির ব্যাপারে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। চুক্তি মোতাবেক রূপকথার মেধার স্বীকৃতি দেয় রিপলি’স কর্তৃপক্ষ। সম্প্রতি ঢাকা গুলশানের মাত্র ৭ বছর বয়সী বাংলাদেশী এই কম্পিউটার জিনিয়াস ‘গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে’ নাম লেখানোর জন্য প্রাথমিক চুক্তি বদ্ধ হয়েছে। ওয়াশিক ফারহান রূপকথার মা সিনথিয়া ফারহিন রিসা এই প্রতিবেদককে জানিয়েছেন, গিনেস বুকে নাম প্রকাশের নিয়ম অনুযায়ী গত ১৬ মে ধানমন্ডির ক্রিয়েটিভ আইটি লিমিটেডের অফিসে একটি ভিডিও ডকুমেন্টেশন তৈরি করা হয়। এই ভিডিও এবং অন্যান্য ডকুমেন্টস গিনেস বুক কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হয়েছে। তিনি আশা প্রকাশ করে বলেন, শীঘ্রই রূপকথার নাম ‘গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে’ ঘোষণা দেবে কর্তৃপক্ষ।
বিস্ময়ের জন্ম যেভাবে 
২০০৬ সালের ২৭ জানুয়ারি ঢাকার গুলশানে রূপকথার জন্ম। জন্মের পর ওর বয়স যখন মাত্র কয়েক দিন, তখন সে পিসির দিকে অপলক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকত। মাত্র ৭ মাস বয়স থেকেই রূপকথা তার বাবার পিসিতে মাউস নিয়ে কম্পিউটার গেমস খেলা শুরু করে। তার বয়স যখন ১ বছর, তখন তাকে কিছু খাওয়াতে চাইলে কম্পিউটারের সামনে বসিয়ে খাওয়ানো হতো। প্রথমে পিসি অন করতে হতো, এরপর সে তার সামনে বসে খাওয়া শুরু করত। মাত্র দুই বছরের মাথায় সে এমএস ওয়ার্ডে টাইপিং শুরু করে। তাকে খাবার খাওয়ানো হতো পিসির সামনে বসিয়ে বিভিন্ন অ্যানিমেশন ছবি দেখিয়ে। ওইটুকু বয়সী শিশুর এই আবদার মেটাতে তার মা সিনথিয়া ফারহিন রিসাকে সবকিছুই করতে হতো। কিন্তু তিনি ধৈর্য হারা হতেন না। সন্তানের চাওয়াকে সব সময় গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করতেন।
কম্পিউটার সম্পর্কে রূপকথার যা জানা
৭ বছরের এই বয়সে অধিকাংশ শিশু যখন খেলনা নিয়ে ব্যস্ত তখন রূপকথা তার নিজস্ব কম্পিউটার সিস্টেম (উইন্ডোসসহ) তৈরি করে এবং একজন বিশেষজ্ঞের মতো কম্পিউটার প্রোগ্রামিং করে। জন্মগতভাবে মেধাবী রূপকথার বাসা রাজধানী ঢাকার গুলশানে। অবিশ্বাস্যভাবে মাত্র সাত মাস বয়স থেকেই সে কম্পিউটার নিয়ে নাড়াচাড়া শুরু করে এবং দুই বছর বয়সে কম্পিউটারে লেখালেখি করা শিখে ফেলে। তার গর্বিত মা সিনথিয়া ফারহিন রিসা এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, এই বিস্ময়বালক প্রতিদিন ১২ ঘণ্টারও বেশি কম্পিউটারের পেছনে ব্যয় করে এবং গেমের কারেক্টর কীভাবে পরিবর্তিত হয় তা জানার চেষ্টা করে। শুধু তাই নয়, এই বয়সেই সে শিখে ফেলেছে কম্পিউটার প্রোগ্রামিং, প্রজেক্ট টুল তৈরি, সিস্টেম অ্যাডমিনিস্ট্রেটরের মতো অনেক জটিল কাজ। বর্তমানে দিনের ১২ ঘণ্টাই কাটে তার কম্পিউটারের সঙ্গে। ৫ বছর বয়স পূর্ণ হওয়ার আগেই ‘ওয়ার্ল্ড নিউজ এজেন্সি’ রূপকথাকে বিশ্বের সবচেয়ে কম বয়সী প্রোগ্রামার হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে।
06202013_000022_RUPKOTHA
রূপকথা তার হাতের ছোট আঙুল দিয়ে না দেখে এত স্পিডে টাইপ করতে পারে যে বিশ্বাস করাই কঠিন। টাইপিং তার কাছে খুব সাধারণ একটি বিষয়। এরই মধ্যে উইন্ডোজ এক্সপি, মাইক্রোসফট ওয়ার্ড, পাওয়ার পয়েন্ট, এডোবি ফটোশপ, ফ্লাশ প্রভৃতিতে বেশ পারদর্শিতা হয়ে গেছে। এমএস ওয়ার্ডের ফাইল তৈরি, টেক্সট ডিজাইন, পিকচার অ্যাড, গ্রাফ ও টেবিল ওয়ার্ক, এক্সেল দিয়ে বিভিন্ন হিসাব-নিকাশ, পাওয়ার পয়েন্ট দিয়ে পিকচার মুভিং অ্যানিমেশন, স্লাইড শো, সাউন্ড ও মিউজিক অ্যাডের কাজ তার কাছে কয়েক মিনিটের ব্যাপার মাত্র। ফটোশপে যে কোনো ছবি এডিট করতে পারে স্বাচ্ছন্দ্যে। তথ্য পরিবর্তন করে একটি গেমসের চরিত্রকে আরেকটি গেমসে ঢুকিয়ে দিতে পারে অবলীলায়। ইন্টারনেট থেকে বিভিন্ন গেমিং সফটওয়্যার সে নিজে ডাউনলোড করে নিজেই ইনস্টল করে। একইভাবে সিডি থেকে বিভিন্ন সফটওয়্যার ও গেমস সে নিজে নিজেই পিসিতে ইনস্টল করে।
হার্ডওয়্যার বিষয়েও তার ভালো জ্ঞান আছে। প্রিন্স অব পার্সিয়া, টার্মিনেটর থ্রি, এজ অব মিথলজি, এজ অব এম্পায়ারসহ ৭শ’র অধিক জটিল কম্পিউটার গেমস সে এরই মধ্যে খেলেছে। ফেসবুক ও মাইস্পেসসহ ইন্টারনেটের বেশ কয়েকটি সামাজিক নেটওয়ার্কিং সাইটেও তার অবাধ বিচরণ। ওয়াসিক ফারহান রূপকথা নামে সার্চ করলেই তাকে পাওয়া যাবে। এর বাইরে প্রায় পাঁচ হাজার নির্ভুল ইংরেজি শব্দ জানা আছে তার। রূপকথার মা সিনথিয়া ফারহিন রিসা জানালেন, খুব সকালে ঘুম থেকে উঠেই সে বসে পড়বে কম্পিউটারে। এখন সে দিনের ১২ ঘণ্টা সময় কাটায় কম্পিউটারের সঙ্গে। তার মা অবাক করে দিয়ে জানালেন, এত কিছুর জন্য তার কোনো স্কুল কিংবা প্রশিক্ষক ছিল না কোনোদিন, এখনও নেই। যা শিখেছে সব রূপকথা নিজে নিজেই শিখেছে।
06202013_000021_RUPKOTHA
কম্পিউটার নিয়ে এখানেই রূপকথার শেষ নয়। ফোল্ডার ম্যানেজমেন্টেও তার রয়েছে অসম্ভব দক্ষতা। পিসির ড্রাইভ নেম ও ডেস্কটপের আইকন পরিবর্তন করে দেবে সেকেন্ডেই। এই বয়সে কম্পিউটার প্রোগ্রামিংয়ে সে যতটুকু পারদর্শিতা অর্জন করেছে, বলা যায় অনেক দক্ষ প্রোগ্রামারও তা পারেনি। প্রোগ্রামিংয়ে সে অসাধারণ দক্ষতা অর্জন করেছে। সে সি, সি++, ভিজ্যুয়াল বেসিক, জাভা, পাইথন প্রভৃতিতে দক্ষতা অর্জন করার পাশাপাশি আলাদা আলাদা কোড দিয়ে নানা প্রোগ্রাম রান করাতে পারে। এমন অনেক কিছুই সে শিখেছে যা কোনো কম্পিউটার প্রোগ্রামারও বুঝতে পারছে না যে আসলে রূপকথা পিসিতে বসে কী করে!



খেলনা নিয়ে যখন অন্য শিশুদের সময় কাটছে, রূপকথা তখন বিরামহীনভাবে কম্পিউটারের সঙ্গে কথা বলছে। মাঝে মাঝে তার কম্পিউটারকে রি-ফরমেট করতে হয়। সেটআপ সে নিজেই দেয়। উইন্ডোজ সেটআপ নয়, ভিসতা ও ওরাকল সেটআপও সে করতে পারে। সতর্কতা হিসেবে প্রতিদিন সে ভাইরাস স্ক্যানও করে। অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যারের ডেট এক্সপায়ার করলে নিজেই ইন্টারনেট থেকে আপডেটেড ভার্সনটি ডাউনলোড করে নেয়। পাশাপাশি শিখে ফেলেছে ফটোশপ ও ফ্লাশ ফাইভের নানা ডিজিটাল কারুশিল্প। মোট কথা, কম্পিউটারের এমন কিছু নেই যা তার কাছে অজানা।


বিশ্বের শীর্ষ গণমাধ্যমে রূপকথা

বাংলাদেশের অনেক মিডিয়ায় রূপকথার সচিত্র সংবাদ ছাপালেও রূপকথা আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে বেশ ভালো করেই জায়গা করে নিয়েছে। এর আগে বিশ্বের সবচেয়ে কম বয়সী কম্পিউটার প্রোগ্রামার হিসেবে অভিহিত করে রূপকথাকে নিয়ে সংবাদ প্রকাশ করে বিবিসি, ক্যালিফোর্নিয়া অবজারভার, নিউইয়র্ক টাইমস, নিউইয়র্ক হেরাল্ড ট্রিবিউন, এস্টেট নিউজ, চিলড্রেন পোস্ট, হিন্দুস্থান টাইমসসহ অনেক আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম ও অনলাইন। কোথাও কোথাও তাকে মডেল হিসেবেও তুলে ধরা হয়েছে। বাংলাদেশে অষ্টম শ্রেণীর ‘ইংলিশ ফর টুডে’ টেক্সট বইয়ে রূপকথাকে তুলে ধরা হয়েছে। তার কৃতিত্বের কথা জানতে পেরে রিপলি’স বিলিভ ইট অর নট-এ তাকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। তার একটি দারুণ কার্টুনও প্রকাশ করেছে তারা। সর্বশেষ গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে তার নাম অন্তর্ভুক্তর প্রক্রিয়া চলছে।


রিপলি’স বিলিভ ইট অর নট-এ স্বীকৃতি
২০১১ সালে রিপলি’স বিলিভ ইট অর নট-এ অন্তর্ভুক্ত হয়েছে এই বিস্ময় বালক। রিপলি’স কর্তৃপক্ষের সঙ্গে ২০১১ সালে রূপকথার অন্তর্ভুক্তির ব্যাপারে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। চুক্তি মোতাবেক রূপকথার মেধার স্বীকৃতি দেয় রিপলি’স কর্তৃপক্ষ। এরপর রূপকথাকে ‘বিস্ময়কর বালক’ স্বীকৃতি দিয়ে একটি বিশেষ ছবি প্রকাশ করেছিল রিপলি’স বিলিভ ইট অর নট। একই সঙ্গে রূপকথাকে একজন কম্পিউটার প্রোগ্রামার হিসেবেও অভিহিত করেছে তারা। কিন্তু অতটুকু শিশুর পারফরম্যান্স নিয়ে বর্তমানে গিনেস বুকে তার নাম আসা মানে বাংলাদেশীদের জন্য বিরাট গর্বের একটা বিষয়।
06202013_000020_RUPKOTHA


‘গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডের সাথে চুক্তি স্বাক্ষর সম্পন্ন
রূপকথার মা সিনথিয়া ফরহিন রিসা জানিয়েছেন, শীঘ্রই বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষুদে প্রোগামার হিসেবে গিনেস বুকে রূপকথার নাম প্রকাশ পেতে যাচ্ছে। এরই মধ্যে এ বিষয়ে গিনেস বুক কর্তৃপক্ষের সঙ্গে একটি চুক্তিও সম্পন্ন হয়েছে। তিনি আরও জানান, গিনেস বুকে নাম প্রকাশের নিয়ম অনুযায়ী গত ১৬ মে ধানমন্ডির ক্রিয়েটিভ আইটি লিমিটেডের অফিসে একটি ভিডিও ডকুমেন্টেশন তৈরি করা হয়। এই ভিডিও এবং অন্যান্য ডকুমেন্টস গিনেস বুক কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হয়েছে। তারা এই ডকুমেন্টগুলো হাতে পাওয়ার পর যাচাই-বাছাই করে চূড়ান্ত ঘোষণা দেবেন।


রূপকথা নিয়ে কয়েকটি ভিডিও
ইউটিউবসহ বিভিন্ন ভিডিও শেয়ারিং রূপকথা নিয়ে রয়েছে অনেক ভিডিও। গুগলে incredible cyber baby roopkotha অথবা amazing cyber baby roopkotha লিখে সার্চ করলেই পাওয়া যাবে তাকে নিয়ে অনেক ভিডিও। রূপকথার কাজ নিয়ে ইউটিউবসহ ইন্টারনেটের বিভিন্ন সাইটে রয়েছে বেশকিছু ভিডিও ক্লিপিংসের লিংক। এগুলোর কোনোটিতে দেখা যাচ্ছে সে অনেক দ্রুত টাইপ করছে। আবার কোনোটিতে প্রোগ্রামিং বা গেমস নিয়ে কাজ করছে।

বিশ্বের সবচেয়ে বড় টেলিস্কোপ


মহাবিশ্ব শুরুর দিকের ঘটনা প্রত্যক্ষ করবে বিশ্বের সবচেয়ে বড় টেলিস্কোপ

(প্রিয় টেক) মহাবিশ্ব সৃষ্টির রহস্য নিয়ে বিজ্ঞানীদের আগ্রহের অবশেষ নেই । বছরের পর বছর ধরে চলছে সেই নিয়ে গবেষণা । সেই সুবাদে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার ব্যয়ে তৈরি হয়েছে হাবল এবং আলমার মত উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন টেলিস্কোপ । কিন্তু এবার সেইসব টেলিস্কোপের ক্ষমতাকেও পেছনে ফেলে দিতে সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় সাড়ে ১৩ হাজার উঁচুতে যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই এর মাউনা কিয়া আগ্নেয়গিরির চূড়ায় স্থাপিত হতে যাচ্ছে পৃথিবীর সবচাইতে বড় টেলিস্কোপ । মহাবিশ্ব সৃষ্টির প্রারম্ভিক অবস্থা সম্পর্কে জানতে এটি বিজ্ঞানীদের সহয়তা করবে । সম্প্রতি টেলিস্কোপটি তৈরির অনুমোদন দিয়েছে হাওয়াইন বোর্ড অফ ল্যান্ড এন্ড ন্যাচারাল রিসোর্সেস ।






সোমবার, ১৫ জুলাই, ২০১৩

বিশ্বের সবচেয়ে লম্বা চুল ! গিনেজ ওয়ার্ল্ড রেকর্ড


গিনেজ ওয়ার্ল্ড রেকর্ড
অনুযায়ী বিশ্বের
সবচেয়ে লম্বা চুলের
অধিকারিণী হলেন
চায়নার Ms. Qiuping!!
উনার চুলের দৈর্ঘ্য ৫.৬২৭ মিটার বা ১৮ ফুট
৫.৫৪ ইঞ্ছি!!
 
 
 

সবচেয়ে সুন্দর নদী


‘’কানু ক্রিস্টিয়াল রিভার ‘’ হচ্ছে পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর নদী। নদীটি কলম্বিয়াতে। এই নদীর তলদেশে পাথর বিছানো । নদীর মধ্যে দেখা যায় ৫টি রং । হলুদ , নীল , সবুজ , কাল এবং লাল। রঙ গুলি কোন কোন সিজনে একেবারে গাঢ় রঙ ধারন করে। আবার কোন কোন সিজনে হালকা রঙ ধারন করে। তবে সবচেয়ে গাঢ় রঙ ধারণ করে বৃষ্টির সিজনে।
সেই অপূর্ব সুন্দর নদীর আরও কিছু ছবি।









ছবি ও তথ্য – ইন্টারনেট

বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর ও বিস্ময়কর পাঁচটি জলপ্রপাত

বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর ও বিস্ময়কর পাঁচটি জলপ্রপাত । চলুন এদের সম্পর্কে একটু জানি -

১। ইগুয়াজু জলপ্রপাত : ইগুয়াজু জলপ্রপাতটি দক্ষিণ আমেরিকা মহাদেশে ব্রাজিল এবং আর্জেন্টিনার মধ্যে অবস্থিত । এটিতে ১.৬৭ মাইল লম্বা ইগুয়াজু নদী থেকে ২৭৫ টি ধারায় জল পতিত হয় । শক্তিশালী জল পতন সম্বলিত ইউ আকৃতির এ জলপ্রপাতটিকে ' দা ডেভিলস থ্রট ' বলা হয় । আগ্নেয়গিরির অগ্নুৎপাতের ফলে সৃষ্ট এ জলপ্রপাতটি প্রকৃতির এক অসাধারণ উপহার । তুলনামূলকভাবে এটি খুব বেশি উঁচু নয় । এর সবচেয়ে বড় জলপতনের দৈর্ঘ্য ২৬৯ ফুট । সম্প্রতি পৃথিবীর নতুন প্রাকৃতিক সপ্তাশ্চর্য মনোনয়নের ফাইনাল তালিকায় স্থান পেয়েছে ।

২। কাইটার জলপ্রপাত : দক্ষিণ আমেরিকার আমাজোনের গুয়ানা পার্বত্য অঞ্চলে অস্থিত এ জলপ্রপাতটি প্রকৃতির আর একটি সুন্দর উপহার । এটি পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী জলপ্রপাত গুলোর একটি । এর রয়েছে অস্বাভাবিক উচ্চতা এবং চিত্তকর্ষক পানির আধার । পর্যটকরা এর চারপাশ ঘেরা রেইন ফরেস্টের মধ্যকার বিভিন্ন প্রজাতির গাছ ও বন্য প্রাণী দেখেও মুগ্ধ হয় ।

৩। রাইন জলপ্রপাত : এটি হচ্ছে ইউরোপের সবচেয়ে বড় জলপ্রপাত । উত্তর সুইজারল্যান্ডের যেখান দিয়ে রাইন নদী প্রবাহিত এই জলপ্রপাতটি সেখানে অবস্থিত । কথিত আছে প্রায় ১৫০০০ বছর আগে এর উৎপত্তি । এটি ৪৯২ ফুট প্রশস্ত এবং ৭৫ ফুট উঁচু ।

৪। নায়াগ্রা জলপ্রপাত : নায়াগ্রা জলপ্রপাত উত্তর আমেরিকার সবচেয় শক্তিশালী জলপ্রপাত এবং পৃথিবীর সুন্দরতম জলপ্রপাতের একটি । এটি বিশাল জলরাশি নিয়ে আমেরিকার সবচেয়ে পুরেনা পার্ক , ' দা নায়াগ্রা রিজারভেশন পার্কে অবস্থিত যার কিছু অংশ কানাডার ওন্টারিওতে পড়েছে । চারটি বিখ্যাত হ্রদের (সুপিরিয়র, মিশিগান, হারন ও ইরাই) পানি নায়াগ্রা নদীতে পড়ার পর তা ওন্টারিও হ্রদে পতিত হয় । পৃথিবীর ফ্রেস ওয়াটারের পাঁচ ভাগের এক অংশ এখান থেকে সাপ্লাই হয় ।

৫। ইয়োসেমাইট জলপ্রপাত : এটি আমেরিকার সবচেয় উঁচু জলপ্রপাত । এটি ইয়োসেমাইট ন্যাশনাল পার্কে ক্যালিফোর্নিয়ার সিয়েরা নেভাদা পর্বত শ্রেণীর মধ্যে অবস্থিত । এটি ২৪২৫ ফুট উঁচু এবং সবচেয়ে বড় জলপতন ১৪৩০ ফুট লম্বা ।

আপনারাও এই সুন্দর সুন্দর জলপ্রপাত গুলো দেখে আসতে পারেন । ধন্যবাদ ।

শনিবার, ১৩ জুলাই, ২০১৩

চলুন দেখে আসি পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর রাস্তাগুলি। অপার্থিব সুন্দর নিশ্চিত আপনাকে হাতছানি দিয়ে ডাকবে।


কিছু রাস্তা আছে যেগুলো দেখলে মনে হয়য় মানুষের পক্ষে কিভাবে সম্ভব এতো সুন্দর রাস্তা বানানো??! চলুন ঘুরে আসি পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর রাস্তা গুলি থেকে যা দেখলে একবার শিওর আপনার মনে আসবে,"যদি যেতে পারতাম!!!
1.
রাস্তাঃ ট্রান্সফাগারাসান
দেশঃ রোমানিয়া।

কৌশলগত সাবেক একনায়ক Nicolae Ceausescu দ্বারা 1970 এবং 1974 সালের মধ্যে রুট হিসেবে নির্মিত এই রোড ট্রানসিল্ভেনিয়া এবং ওয়ালাচিয়া ঐতিহাসিক অঞ্চল, এবং Sibiu এবং Pitesti শহর সংযোগ করে।দক্ষিণ থেকে উত্তরে বিস্তৃত রাস্তাটি এই দেশের পার্বত্য সর্বোচ্চ peaks মধ্যে Carpathian পর্বতমালা এর লম্বা অংশে জুড়ে ৯০ কিলোমিটার প্রতিনিধিত্ব করে।পাহাড়ের উপরে এই রাস্তা Balea লেক এর সাথে সংযোগ দেয়।প্রায় ৬ মিলিয়ন বিস্ফোরক ব্যবহার করা হয় রাস্তাটির একটি সুড়ঙ্গ বানাতে যা প্রায় ৪০০ মানুষের জীবন কেড়ে নেয়।রাস্তাটি প্রায় ৯০ কিলো দীর্ঘ যার ১ কিমি হল পাহাড়ের চূড়ার সুরঙ্গটি।অক্টোবর থেকে জুনের মধ্যে এই রোডে বরফ হয় এবং তখন সাধারণত তাই বন্ধ থাকে।অত্যন্ত ভয়ংকর সুন্দর রাস্তাটি।


2.
রাস্তাঃ স্টেলভিউ পাস রোড।
দেশঃ ইতালি

ইতালির পূর্ব আল্পস থেকে Stelvio পাস রো্‌ড, Merano এবং উচ্চ Adige উপত্যকার সঙ্গে Valtellina কে সংযোগ করে. এটি দ্বিতীয় সর্বোচ্চ উচু আল্প্স পার্বত্য রাস্তা এবং প্রায় 1.7 মাইল সমুদ্র স্তরের থেকে উচ্চতায় উপরে (প্রায় 2.757 কিলোমিটার) অবস্থিত. Stelvio pass পৃথিবীর মাথার কাঁটার মতো এবং সবচেয়ে ভাল ধারাবাহিক রুটগুলির একটি। এবং এর খ্যাতি 48 মাথার কাঁটা bends এর উপস্থিতিতে । এটা সত্য যে রোড কয়েকটি জায়গায় খুব সংকীর্ণ এবং এটা খুব কষ্টসাধ্য।

3.
রাস্তাঃ লাইসেবট রোড
দেশঃনরওয়ে

Lysebotn রোড ইউরোপের সবচেয়ে উত্তেজনাপূর্ণ রাস্তা হিসেবে বিবেচিত এবং এটি সব সংকীর্ণ রাস্তা দিয়ে Lysefjord, নরওয়ে এর খাড়া দেয়াল থেকে আরম্ভ হয়। রোডে 27 টি চ্যালেঞ্জিং hairpins, একটি 1.1 নীচে কি.মি. লম্বা টানেল এবং 3 switchbacksআছে যা রাস্তাটিকে করেছে আরো মনমুগ্ধকর. রাস্তা পৃষ্ঠের হয় নির্ভুল এবং এর বেশী যারা এই রোড উপর ইতিমধ্যে এ rollercoaster হিসাবে মনে. এটা সম্ভবত এর নরওয়ে এবং এর শেষ Lysebotn থেকে 30 কিলোমিটার থেকে সবচেয়ে মজা রোড প্রতি ড্রাইভিং উত্সাহী মুখের উপর একটা হাসি করা হবে.
4.
রাস্তাঃ জেবেল হাফিট রোড।
দেশঃ সংযুক্ত আরব আমিরাত।

জেবেল Hafeet যা সংযুক্ত আরব আমিরাত এর একটি পার্বত্য রোড যা 7.3 মাইল বিস্তৃত 1.219 M. উচ্চতার পর্বত এর উপর দিয়ে পর্যন্ত 60 টি টার্ন আপ হিয়ে বেষ্টিত।রাস্তার নিচে দিগন্ত বিস্তৃত মরুভুমি,পার্কিং লট,পাহাড়ের বুনো চেহারা এককথায় অবর্ণনীয়।
5.
রাস্তাঃ কর্নেল ডি তুরিনি।
দেশঃ প্রধানত ফ্রান্স।

কর্নেল ডি Turini আল্পসের মধ্যে দিয়ে দক্ষিন ফ্রান্সের মধ্যে বিস্তৃত। সমুদ্র পৃষ্ঠের থেকে উপরে 1 মাইল এর বেশী বিস্তৃত। রাস্তাটিতে প্রায় 20 মাইল র্যা লী পর্যায় আছে যা Monte কার্লো ওয়ার্ল্ড র্যা লী চ্যাম্পিয়ানশিপ প্রতি বছর ব্যবহার করা হয়।এটির আছে 34 টি hairpins এবং দীর্ঘ প্রসারিত লাইন যেখানে গাড়ি 110 MPH উপরে গতি লাভ করতে পারে অনায়াসে। বিস্ময়কর রোডটির চ্যালেঞ্জ, চিত্রানুগ দৃশ্য করে তোলে এটিকে পৃথিবীর সবচেয়ে আকর্ষণীয় ও উত্তেজনাপূর্ণ রাস্তা।
6.
রাস্তাঃ লস ক্যারাকোলেস।
দেশঃ চিলি এবং আর্জেন্টিনা।

লস Caracoles রোড আন্দিজ থেকে আন্দ্রিয়াস পর্বতমালা হয়ে চিলি এবং আর্জেন্টিনার মধ্যে দিয়ে গিয়েছে। রাস্তা অত্যন্ত কষ্টসাধ্য চলা এবং অসংখ্য hairpins এবং অনেক কঠিন switchbacks রাস্তাটিকে করে তুলেছে অত্যন্ত ঝুকিপুর্ণ এবং বিপজ্জনক। বছরের অধিকাংশ সময় রাস্তাটি বরফ দ্বারা আচ্ছাদিত এবং তখন রাস্তাটি আরও ভয়ংকর হয়। এটিকে বিশ্বের সবচেয়ে চ্যালেঞ্জিং রাস্তা বলা হয়।

বৃহস্পতিবার, ১১ জুলাই, ২০১৩

বিশ্বের সবচেয়ে দামি বাড়ি!


প্রিন্ট কর
নিউজ-বাংলা ডেস্ক   
বুধবার, ০৯ জুলাই ২০০৮

ছবিঃ মুকেশের বির্মাধীন বাড়ী-‘ভিলা আন্তিলা’, স্ত্রী নীতার সাথে মুকেশ এবং নীতার জন্মদিনের উপহার-এয়ার বাস
হিসাবটা মনে রাখুন। একটু পরেই কাজে লাগবে। একটা বাড়ি। ছয়জন বাসিন্দা। বাড়ি আর তাঁদের দেখভাল করার জন্য ৬০০ কর্মী। বাড়ি বানানোর খরচ মাত্র চার হাজার কোটি রুপির কিছু বেশি। ডলারে ১০০ কোটি রুপী তথা এক বিলিয়ন , তবে ফোর্বস সাময়িকীর মতে জমিসহ খরচ দাঁড়াবে ২০০ কোটি ডলারের কাছাকাছি । মুম্বাইয়ে নির্মাণাধীন বাড়িটির কাজ শেষ হলে এটাই হবে বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল বাড়ি। বাড়িটার মালিক বিশ্বের পাঁচ নম্বর ধনী, ভারতের সবচেয়ে বড় ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান রিলায়েন্স গ্রুপের চেয়ারম্যান মুকেশ আম্বানি।
বাড়ির নাম ‘ভিলা আন্তিলা’ আন্তিলা নামটি মুকেশ নিয়েছেন আটলান্টিক মহাসাগরের দ্বীপ আন্তিলা থেকে। সাড়ে পাঁচশ ফুট উচ্চতার ২৭ তলার আকাশচুম্বী বাড়ি ভিলা আন্তিলা। আগামী সেপ্টেম্বরে শুভ উদ্বোধন হবে বাড়ীটির। থাকার জন্যই বাড়ীটি তৈরী করেছেন মুকেশ আম্বানি। বিশাল এই প্রসাদের বাসিন্দা হবে ছয়জন। মুকেশ আম্বানি, তাঁর স্ত্রী নীতা, তিন ছেলেমেয়ে আর মা কোকিলাবেন আম্বানি। ২৭ তলার আকাশচুম্বী এই ভিলার একেবারে ওপরের দিককার চারটা তালায় থাকবে পরিবারের সবাই। দৃষ্টিসীমার একদিকে থাকবে আরব সাগর, আরেক দিকজুড়ে মুম্বাইয়ের দিগন্ত রেখা। এর নিচের চার তলার পুরোটায় থাকবে খোলা বাগান। এ বাগান তৈরি করা হচ্ছে ব্যাবিলনের শুন্যোদ্যান থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে। নিচের ছয় তলা শুধু গাড়ি পার্কিংয়ের জন্য ব্যবহার করা হবে। এতে আছে ১৬৮টি গাড়ি রাখার ব্যবস্থা; গাড়ি মেরামত, সার্ভিসিংয়ের জন্য তিনটি পূর্ণাঙ্গ ওয়ার্কশপও। অষ্টম তলায় থাকবে মিনি থিয়েটার। হঠাৎ কোনো বিপদ-আপদ ঘটলে তা সামাল দেওয়ার সব সুবিধা নিয়ে নবম তলায় থাকবে কর্মীরা। এর ওপরের দুটি তলা ব্যবহূত হবে শরীর ঠিক রাখার কাজে। সব সুবিধা, যন্ত্রপাতি ও দক্ষ প্রশিক্ষকসহ ব্যায়ামাগার তৈরি হচ্ছে এ দুটি তলায়। সাঁতার কাটার ব্যবস্থাও আছে। এর ওপরের দুই তলা অতিথিশালা। এ দুই তলা কাচে মোড়া। একদম ওপরের তলাটাকে বিনোদনের জন্য রাখা হয়েছে। এখানে আম্বানির ব্যবসায়িক অতিথিরা যাতে আরাম করে বসে আরব সাগর দেখতে পারেন তার সব ব্যবস্থাই নেওয়া হয়েছে। এ বাড়িতে এলিভেটর থাকছে নয়টা। ছাদে তিনটি হেলিপ্যাডও তৈরি করা হচ্ছে। বাড়ির কোনো কক্ষ অপর কক্ষের সঙ্গে মিলবে না। বাড়িতে ব্যবহূত সবকিছুই বিশেষভাবে তৈরি করে আনা হয়েছে। মুকেশ আর নীতার পছন্দমতো স্থাপত্য নকশা তৈরি করে দিয়েছে শিকাগোর পারকিনস+উইল অ্যান্ড হার্চশ বেডনার অ্যাসোসিয়েটস। পৃথিবীর সবচেয়ে ব্যয়বহুল বাড়িটি মুকেশ কেন তৈরি করছেন, জানেন? স্ত্রী নীতার ৪৫তম জন্নদিনে উপহার দেওয়ার জন্য। গত বছর ৪৪তম জন্নবার্ষিকীতে উপহার দিয়েছিলেন গোটা একটা বিমান। বিলাসবহুল ৩১৪ করপোরেট এয়ারবাসটির দাম ছিল ২৪২ কোটি রুপি। সে উড়োজাহাজটি আকাশে একটি বিলাসবহুল বাড়ির মতোই। ছোট্ট একটি অফিস থেকে শুরু করে শোবার ঘর, গোসলখানা, স্কাইবার, লাউঞ্জসহ সবই আছে সে এয়ারবাসে। এতক্ষণে নিশ্চয়ই সম্রাট শাহজাহানের কথা মনে পড়ছে। স্ত্রী মমতাজমহলের মৃত্যুর পর তিনি তৈরি করেছিলেন পৃথিবীর আশ্চর্য এক স্থাপত্যকর্ম, তাজমহল। আর এ যুগের মুকেশ আম্বানি জীবিত অবস্থায়ই স্ত্রীকে দিয়েছেন গোটা একটা উড়োজাহাজ, আর দিতে যাচ্ছেন পৃথিবীর সবচেয়ে দামি বাড়ি।(সুত্রঃ ইন্টারনেট)

পৃথিবীর সবচেয়ে বড় কিছু জিনিস


নেটে ঘুরতে ঘুরতে নানান সময় নানান ধরনের মজার ছবি চোখে পড়ে। এর কোন কোনটি হয়তো সুন্দর, রহস্যময় বা উদ্ভট। কখনো ইচ্ছে করে সবার সাথে তা শেয়ার করি। তাই আজ আপনাদের সাথে শেয়ার পৃথিবীর সবচেয়ে বড় করছি জিনিসের ছবি।

১। সুইমিংপুল
largest1.jpg
প্রথিবীর সবচেয়ে বড় ইনডোর সুইমিংপুল Alberta, এটি কানাডায় অবস্থিত। ৫ একর জায়গা দখল করে আছে এটি।

2। সপিং মল
largest3.jpg
Gross Leasable হচ্ছে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় সপিং মল, যা ৭.১ মিলিয়ন স্কয়ার ফিট জায়গা জুড়ে এর বিস্তিতি।

3। স্টেডিয়াম
largest13.jpg
পৃথিবীর সবচেয়ে ব্যায়বহুল স্টেডিয়ামটি হচ্ছে New Wembley Stadium, ইংল্যান্ডের রাজধানী লন্ডনে গেলে দেখতে পাবেন একে। ১.৬ বিলিয়ন ডলার ব্যয়ে তৈরি এই স্টেডিয়ামের ধারন ক্ষমতা ৯০,০০০।

4। হোটেল
Burj-Al-Arab-15.jpg
বিশ্বের একমাত্র ৭ তারা হোটেলটি হচ্ছে দুবাইয়ের Burj Al Arab Hotel, পৃথিবীর সবচেয়ে ব্যয়বহুল হোটেল এটি।

5। ফ্লাই অভার
largest14.jpg
পৃথিবীর সবচেয়ে প্যাচালো ফ্লাই অভার রয়েছে টেক্সাসে। ১০টি হাইওয়ে এসে নিজেদের মাঝে ইন্টার চেঞ্জ করেছে এই প্যাচালো ফ্লাই অভারের মাধ্যমে।

6। এ্যাক্সেভেটর
largest15.jpg
দুনিয়ার সবচেয়ে বড় দানব আকৃতির এ্যাক্সেভেটর (Excavator) টি। তৈরি করেছে KRUPP নামের জারমানির প্রতিষ্ঠান। এটির ওজন ৪৫,৫০০টন, উচ্চতা ৯৫ মিটার আর লম্বায় মাত্র ২১৫ মিটার।

7। মূর্তি
corcovado_statue01_2005-03-14.jpg
সর্বোচ্চ স্টেচু বা মূর্তি হচ্ছে Christ The Redeemer Statue, এটি ব্রাজীলে আবস্থিত পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু মূর্তি।

8। অফিস কম্পেক্স
largest2.jpg
আমেরিকার Chicago Merchandise Mart হচ্ছে পৃথিবির সবচেয়ে বড় অফিস কম্পেক্স।

9। হোটেল
mgm-grand-hotel-review.jpg
পৃথিবীর সবচেয়ে বড় হোটেল আমেরিকার লাস ভেগাসের MGM Grand Hotel, হোটেলটিতে ৬,২৭৬টি রুম রয়েছে।